শান্তিনিকেতন যেন একটা আত্মা যার মধ্যে আমি মিশে গিয়েছি। জীবনের ১৮টা বছর আসনাসোলে কাটিয়েছি। আর বাকি ১৭টা বছর শান্তিনিকেতনে। সমানই তো প্রায়, তাই না! মাঝে মাঝে যখন আশ্রমের মধ্যে হাঁটতে থাকি তখন মনে হয় আমি এখানকারই। তখন মন একটা দোটানার মাঝে থাকে। বোধহয় কোনও এক সময় ছিলাম, হয়তো বা ছিলাম না। সে স্মৃতি আর নেই। কিন্তু আজ শান্তিনিকেতনের একজন হয়ে গেছি।
লেখক: bongmag
দোল বনাম হোলির বিড়ম্বনা, কোন রঙে ফিরছে মন?
হোলিতে মেতে উঠেছে বাঙালি। শুধু বাঙালিই বা বলি কেন রঙের উৎসবে বর্ণিল গোটা ভারতবর্ষ। এবার প্রশ্ন উঠতে পারে হোলি আবারি কি, দোল বলুন না। বাঙালির প্রিয় বসন্ত উৎসব তো কবিগুরুর হাত ধরেই এসেছে, তার আগে লোকজন দোল খেলত। বিভিন্ন ভাষাভাষির দেশ ভারতে দোলের রীতি রেওয়াজও বর্ণময়। তাই অবাঙালিরা আজকের দিনে হোলিতে মেতে ওঠেন। অন্যদিকে মায়াপুরের দোল কিন্তু পুরোপুরি ধর্ম কেন্দ্রিক। শান্তিনিকেতনের বসন্ত উৎসব আবার অনেকটা মিলন মেলার মতো। স্থান ভেদে দোলের রূপ বৈশিষ্ট সবই বদলেছে। তবে আক্ষরিক অর্থটা একই থেকে গিয়েছে। এই ডামাডোলের বাজের এক মুঠো রং যদি খুশি আনে, ক্ষতি কি!
স্বস্তিকাদি গাইছেন “নিবিড় অমা তিমির হতে বাহির হল”, গৌর প্রাঙ্গণের আকাশে তখন মেঘ সরে চাঁদ উঠছে__ এভাবেই আমার বসন্তকে দেখা
১৭ বছর আগে তিনি পড়তে এসেছিলেন শান্তিনিকেতনে। তার আগে টিভিতে এখানকার বসন্ত উৎসব দেখা। পড়ার প্রথাগত পাঠ ফুরোলেও গুরুদেবের মাটির টানে থেকে গিয়েছেন। দেখতে দেখতে ১৭টা বসন্ত কাটছে, এই মায়ার টান ছেড়ে অন্য কোথাও যাওয়ার কথা ভাবতেই পারেন না, তিনি সংগীতভবনের প্রাক্তনী গৌরব চৌধুরী। শান্তিনিকেতনের পড়ুয়াদের প্রিয় বন্ধু, দাদা, ভাই। দাদা দিদিদের প্রিয় ছাত্র। bongmag.com-এর সঙ্গে ভাগ করে নিলেন তাঁর পরম পাওয়া বসন্তকে।
‘দোল পূর্ণিমার আলো মেখে হাসছে আশ্রম মাঠ, নাচে গানে জমে উঠেছে আড্ডা’__ ফিরে দেখা বসন্ত উৎসব
বসন্ত এলেই তিনি স্মৃতিতে বাঁচেন, ঘণ্টা তলা, সেঁজুতি, গৌর প্রাঙ্গণ, আশ্রম মাঠের সেই আড্ডা। বাড়ির বারান্দা দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতেই দেখতে পান গোলা থাতার মতো চাঁদটা তাঁকে হাতছানি দিয়ে ডাকছে। সেই ছোটবেলার মতো। আশ্রম মাঠে চল আড্ডা হবে। তিনি শান্তিনিকতনের ব্রহ্মচর্যাশ্রমের গুরু ক্ষিতিমোহন সেনের নাতনি সুদর্শনা সেন। bongmag.com- এর সঙ্গে ভাগ করে নিলেন বসন্ত উৎসবের স্মৃতি।
‘রবীন্দ্রনাথ চাইতেন শান্তিনিকেতনকে ছড়িয়ে দিতে, পাড়ায় পাড়ায় বসন্ত উৎসব গড়ে উঠুক’
তাঁকে দেখলেই মনটা আলোয় ভরে ওঠে। ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে অত্যন্ত সাবলীল। কখনও এগিয়ে গিয়ে কথা বলতে দ্বিধাবোধ হয়নি, তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ডক্টর সবুজকলি সেন। ছাত্রছাত্রীদের প্রিয় দিদি। বসন্ত উৎসবের অনুভূতি ভাগ করে নিলেন bongma.com- এর সঙ্গে।
করোনাভাইরাসের গেরোয় ‘নট টাইম টু ডাই’, এখনই মুক্তি পাচ্ছে না জেমস বন্ডের ছবি
জেমস বন্ডের নতুন সিনেমা আসছে, এই খবর শুনলে আনন্দ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে চারিদিকে এত বিপর্যয়ে সেই আনন্দ তেমন ছুঁতে পারছে না। এর মধ্যেই খবর পাওয়া গেল করোনাভাইরাসের দাপটে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ‘নট টাইম টু ডাই’ আপাতত ক্যানবন্দি হয়ে ঠান্ডা ঘরে চলে যাচ্ছে। আগামী নভেম্বরের আগে মু্ক্তির সম্ভাবনা
এই দেশে ট্রেন, ট্রাম ও বাস চড়তে গেলে লাগবে না ভাড়া, কিন্তু কেন?
দেশের কর্মীদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে বিনামূল্যে পরিবহনের বন্দোবস্ত করল লাক্সেমবার্গ। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের এই দেশটি ছোট এবং বেশ সমৃদ্ধশালী। স্বাভাবিকভাবেই দেশটিতে কর্মসংস্থানের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। সেকারণে দিনভর রাস্তায় গাড়ির মেলা লেগেই থাকে। আর প্রয়োজন ও আয়োজন সমান না হলে যা হয়, এক্ষেত্রে তাইই হয়েছে। গাড়ির ভিড়ে রাস্তা জ্যাম। ট্রাফিক ব্যবস্থা একেবারে বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতি নিয়্ন্ত্রণে আনতে হলে চারচাকা কমাতে হবে। সমৃদ্ধশালী দেশ। তাই বেশিরভাগ বাসিন্দা নিজের গাড়িতে অফিসে আসেন। রাস্তা যায় আটকে।
বান্ধবীকে ইমপ্রেস করতে স্কুভা ডাইভিংয়ে প্রোপোজ, ঝিনুকের খোল থেকে বেরিয়ে এল এনগেজমেন্ট রিং (দেখুন ভিডিও)
১০ বছরের সম্পর্ক। বন্ধুত্ব তেকে ধীরে ধীরে একদিন প্রেম জেম উঠল। কিন্তু এতদিনের সম্পর্ককে বিয়ের বাঁধনে বাঁধতে গেলে একটা হটকে সূচনা তো চাই। তেমনটাই করলেন ভার্জিনিয়ার তরুণ ইথান স্টুডানেক। পাঁচ বছর আগে ভঠর তিরিশের ইতানের মাথায় খেলে যায় অভিনব পরিকল্পনা। যদি সমুদ্র গর্ভে গিয়ে বান্ধবী মর্গ্যানকে বিয়ের জন্য প্রপোজ করা যায়, তবে কেমন হয়? সেখানেই […]
আজ থেকেই হোয়াটসঅ্যাপের ডার্ক মোড থিম আপনার ফোনে, কীভাবে ব্যবহার করবেন?
দীর্ঘ পরীক্ষা নীরিক্ষার পর আজ থেকে ডার্ক মোড ফিচার চালু করল জনপ্রিয় মেসেজ অ্যাপস হোয়াটসঅ্যাপ। আইওএস ও অ্যানড্রয়েড ব্যবহারকারীরা এই ডার্ক মোডের সুবিধা পাবেন। যদি আপনাদের ফোনে হোয়াটসঅ্যাপের লেটেস্ট ভার্শন থাকে তো। ফেসবুকের এই নিজস্ব মেসেজিং অ্যাপটি দীর্ঘদিন ধরেই ডার্ক মোডের সুবিধা অসুবিধা নিয়ে সমস্ত রকমের গবেষণা চালানোর পরই তা লঞ্চ করা হল।
এই অধ্যাপক বাতিল প্লাস্টিক থেকে পেট্রোল তৈরি করে বাজারে বিক্রি করছেন, কেন জানেন?
কে বলেছে ফেলে দেওয়া প্লাস্টিক কাজে আসে না? সেই কাজই করে দেখালেন হায়দরাবাদের অধ্যাপক সতীশ কুমার। তিনি মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়র। ইতিমধ্যেই ক্ষুদ্র ও মাঝরি শিল্প মন্ত্রকের অধীনে নতুন সংস্থা খুলে কাজও শুরু করেছেন। বাতিল প্লাস্টিক দিয়েই তৈরি করছেন পেট্রোল, ডিজেল ও বিমানের জ্বালানি। তবে বিক্রি করছেন শুধু পেট্রোল। তা-ও ন্যূনতম ৪০ টাকা লিটারে। ব্যবহৃত প্লাস্টিককে পাইরোলজির মাধ্যমেই পেট্রোলে রূপান্তরিত করছেন। না শুধু কাগজে কলমে নয়, এই প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে রীতিমতো ব্যবসা খুলে বসেছেন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়র সতীশ কুমার।