জাপানে একটা ভয়াবহ ঘটনা ঘটেছে। টুকরো টুকরো হয়ে গেছে “কিলিং স্টোন”। এই “কিলিং স্টোন” (Killing Stone Broke) আসলে জমাট বাঁধা আগ্নেয় শিলা। আক্ষরিক অর্থে ঘটনাটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব অর্থবহ হলেও ব্যবহারিক অর্থে অর্থাৎ মানুষের বিশ্বাসের জায়গায় এই ঘটনা দুর্ঘটনা হিসেবেই বিবেচিত হচ্ছে। কারণ মনে করা হয়, প্রায় ১ হাজার বছর ধরে এই “কিলিং স্টোন”-এ (killing stone) বন্দি হয়ে আছে নয় লেজ বিশিষ্ট এক ধূর্ত শেয়ালের অশুভ আত্মা।
Category: অফবিট
Different type of stories which are not similar with our regular daily news
Ukraine Russia War: ধ্বংসের মাঝেও অমলিন ভালবাসা, ইউক্রেন থেকে বন্ধুর পোষ্যকে নিয়ে দেশে ফিরলেন জাহিদ
বিশ্বে এখন যুদ্ধের ছায়া। ক্ষেপণাস্ত্রের ওড়াউড়ি, বাতাসে বারুদের ঝাঁঝাল গন্ধ। তা কোনও বায়ো ওয়েপন নয়, একেবারে মর্টার শেল নিয়ে আকাশ পথে শষ্যভাণ্ডার ইউক্রেনে হামলা শুরু করেছে রাশিয়া।
Designer Masks: সিল্কের কাপড়ে ডিজাইনার মাস্ক পরে ছাদনাতলায় হিট বর কনে, সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশংসার বন্যা(দেখুন বর-কনের ছবি ও ভিডিও)
মহামারী করোনায় চলছে লকডাউন। এর মধ্যে দেশের সবার নজর কেড়ে নিল গত ২২ মে অসমিয়া পদ্ধতিতে হওয়া একটি বিবাহ অনুষ্ঠান। একেবারে পরম্পরা মেনে জমজমাট বিয়ের আসর বসেছে। বর কনের ট্রাডিশনাল পোশাকের সঙ্গে নতুন অঙ্গরাগ হিসেবে জুড়েছে সিল্কের কাপড়ের মাস্ক (Designer Masks) ।
TikTok Ban: মুখ, পা বাঁধা অসহায় কুকুরকে পুকুরে ফেলে ছোঁড়া হল পাথর, ভাইরাল টিকটক ভিডিও
নিজেদের গুণেই এবার বড়সড় সমস্যায় পড়তে চলেছেন ভারতীয় টিকটক ((TikTok Ban)) ইউজাররা। গত কয়েকদিনে বেশকিছু ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, দেশের টিকটকারদের বড় একটা অংশ এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের অপব্যবহার করছে। স্বভাবতই টিকটক-কে নিষিদ্ধ ঘোষণা করার দাবিতে নেটদুনিয়া তোলপাড়।
মারণ ভাইরাস করোনাকে নিয়ে গান গেয়ে ভাইরাল মালয়লি অভিনেতা, দেখুন ভিডিও
মহামারী করোনার ত্রাসে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। মৃতের সংখ্যা লক্ষাধিক। ভারতেও আক্রান্ত ১১ হাজার ৪৩৯ জন। হু হু করে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে। দেশজুড়ে দ্বিতীয় পর্বের লকডাউন শুরু হয়েছে বুধবার থেকে চলবে ৩ মে পর্যন্ত। এই পরিস্থিতিতে ঘরে থাকার সময়টিতে দেশবাসীকে উদ্বুদ্ধ করতে করোনাকে নিয়ে গান গেয়ে ফেললেন প্রবীণ মালয়লি অভিনেতা নেদুমুদি ভেনু(৭১)। ভারতীয় সিনেমার একজন প্রখ্যাত অভিনেতা নদুমুদি ভেনু কেরালার বাসিন্দা। তাঁর উপস্থিতি মালয়লম সিনেমা জগৎকে সমৃদ্ধ করেছে।
মারণ রোগ করোনাভাইরাসকে রুখতে কীভাবে সতর্ক হবেন? নেচে দেখালেন পুলিশকর্মীরা (দেখুন ভিডিও)
করোনা ত্রস্ত গোটা দেশ। সবাই কেমন আতঙ্কগ্রস্তের মতো প্রহর গুনছে। এই বোধহয় কিছু হয়ে গেল। রাস্তাঘাটে পথচারীর হাঁচির শব্দে ঘুরে তাকাচ্ছ। কেমন যেন সন্দেহের নজর। না গুলিগোলা নয়, নাশকতাও নয়। চোখে দেখা যায় না এমন একটা ভাইরাস, তার কামড়েই দিশেহারা গোটা বিশ্ব। চিন তো আগেই ঘায়েল। মার্কিন মুলুকে ছড়িয়েছে ত্রাস। ইতালি, ইরানে শ্মশানের নিস্তব্ধতা। হু হু করে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে বিলেতে। ভারতেও ঢুকে পড়েছে মারণ ভাইরাস।
এই দেশে ট্রেন, ট্রাম ও বাস চড়তে গেলে লাগবে না ভাড়া, কিন্তু কেন?
দেশের কর্মীদের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে বিনামূল্যে পরিবহনের বন্দোবস্ত করল লাক্সেমবার্গ। ইউরোপীয়ান ইউনিয়নের এই দেশটি ছোট এবং বেশ সমৃদ্ধশালী। স্বাভাবিকভাবেই দেশটিতে কর্মসংস্থানের প্রচুর সুযোগ রয়েছে। সেকারণে দিনভর রাস্তায় গাড়ির মেলা লেগেই থাকে। আর প্রয়োজন ও আয়োজন সমান না হলে যা হয়, এক্ষেত্রে তাইই হয়েছে। গাড়ির ভিড়ে রাস্তা জ্যাম। ট্রাফিক ব্যবস্থা একেবারে বিপর্যস্ত। এই পরিস্থিতি নিয়্ন্ত্রণে আনতে হলে চারচাকা কমাতে হবে। সমৃদ্ধশালী দেশ। তাই বেশিরভাগ বাসিন্দা নিজের গাড়িতে অফিসে আসেন। রাস্তা যায় আটকে।
বান্ধবীকে ইমপ্রেস করতে স্কুভা ডাইভিংয়ে প্রোপোজ, ঝিনুকের খোল থেকে বেরিয়ে এল এনগেজমেন্ট রিং (দেখুন ভিডিও)
[…]
৬ বছর বয়সেই ছুঁয়ে ফেলল এভারেস্ট বেস ক্যাম্প, চেনেন নাকি এই খুদেকে?
জেনারেশন নেক্সট সারাদিন ইন্টারনেট আর কম্পিউটারে মুখ গুঁজে থাকে। টিভির পর্দা সামনে পেলে শুধুমাত্র কার্টুন দেখেই সময় কাটিয়ে দেয়। এই অভিযোগ যে একেবারে ভিত্তিহীন, তা মোটেই নয়। বরং সবদিক থেকে সত্যি। সে যাইহোক গে ব্যতিক্রমী শব্দবন্ধটি যতক্ষণ অভিধানে আছে, ততক্ষণ তার বাস্তবতাও বর্তমান। এতো আর অস্বীকার করা যায় না, উপায়ও নেই। প্রায়শই দেখতে পাবেন বাবা-মা নিজেদের সন্তানের কর্মকাণ্ড নিয়ে আক্ষেপ করছেন। সেই বাবা-মা প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের হতে পারেন। হতে পারেন শিক্ষক শিক্ষিকা, নামী ইঞ্জিনিয়র, ব্যবসায়ী বা অন্য কোনও পেশার। তবে অনুযোগটা মোটের উপরে একই।
হাত ঘড়িতেই লিপ ইয়ার দেখুন, এমনটাও হয় জানেন কি?
আজ এক আশ্চর্য ঘড়ির কথা বলব, যে ঘড়ি কোনওরকম চাবি ছাড়াই চলে। এটুকু শোনার পর নিশ্চই বলবেন, এতে তো আশ্চর্যের কিছু নেই। এখন চাবি ছাড়া সব ঘড়িই চলে। এবার বলি ঘড়ির জীবনপঞ্জি, এই আশ্চর্য ঘড়ির আবিষ্কার হয়েছিল ১৮৩৯ সালে। হ্যাঁ ঠিক শুনছেন, সেই সময় চাবি ছাড়া ঘড়ি ভাবাই যেত না। সেখানে ঘড়ির জগতে যুগান্তকারী ঘটনা ঘটিয়ে ফেললেন অ্যান্টোইন নরবার্ট ডি প্যাটেক ও ফ্যাঙ্কোয়িস জ্যাপেক। তৈরি করলেন প্যাটেক জ্যাপেক অ্যান্ড সিএ নামের এক ঘড়ি প্রস্তুতকার সংস্থা। এরপর ১৮৪৪ সাল চাবি ছাড়া ঘুড়ছে ঘড়ির কাঁটা। আবিষ্কার করে ফেললেন জিন অ্যাড্রিন ফিলিপ নামের এক ব্যক্তি। প্যারিসের ইন্ডাস্ট্রিয়াল এক্সপোজিশনে নিজের কর্মদক্ষতা প্রমাণ করে জিতে নিলেন ব্রোঞ্জ মেডেল।