“স্টর্ম এরিয়া ৫১” এই শব্দটা নিশ্চই এতদিনে পরিচিত হয়ে গিয়েছে। হ্যাঁ এলিয়েন, যার পিছনে মানুষ কবে থেকে ছুটে মরছে। ভিন গ্রহের প্রাণী। দেখতে মোটেই মানুষের মতো নয়, তবে বুদ্ধিতে মানুষকে বার বার ধাক্কা দেবে। আমেরিকা নাকি এলিয়েনদের উপরে গবেষণা করছে। সেই কবে থেকে চলছে গবেষণা, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এখানেই যুদ্ধ বিমান নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চলছিল। এতকাছে […]
ক্যাটাগরি অফবিট
Different type of stories which are not similar with our regular daily news
এই পুজোতে বারমুডা ট্রায়াঙ্গেলের রহস্য ভেদ করতে চলেছেন একঝাঁক অভিযাত্রী, যাবেন নাকি?
‘বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল’ আটলান্টিক মহাসাগরের এই ত্রিকোণাকৃতি জায়গাটি নিয়ে গোটা বিশ্বের মানুষের কৌতূহলের কোনও শেষ নেই। আর থাকবে নাই বা কেন, সেই কবে কলম্বাস যখন আমেরিকা আবিষ্কারে বেরিয়েছিলেন তখনও তাঁর কাছে ‘বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল’ রহস্যময়তায় মোড়া ছিল। ইতিহাস পট পরিবর্তন করলেও ‘বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল’ আগের মতোই রয়ে গিয়েছে। এযেন অদৃশ্য হওয়ার নামান্তর। আটলান্টিক মহাসাগরের ওই অঞ্চল থেকে যখনই কোনও বিমান ও জাহাজ গিয়েছে তখনই সেসবের আর কোনও চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
যুদ্ধ কেড়েছে দুই চোখ, কান, চোয়াল; ১৭টি গুলি খেয়েও মানুষের সেবা করছে ছোট্ট ম্যাগি
সারমেয়র ভালবাসা নিয়ে তো কোনওরকম সন্দেহের অবকাশ নেই। সারমেয় প্রেম যেমন মারাত্মক, তেমন মানুষের প্রতি সারমেয়র ভালবাসাও অপরিমিত। যত কষ্টই হোক সে তার কাছের মানুষদের রক্ষা করবে। একইভাবে কষ্টটাই বড় কথা নয়, সারমেয়র ধর্মই হচ্ছে অন্যকে সহযোগিতা করা, রক্ষা করা। শত আঘাত সহ্য করেও সারমেয় নিজের ব্রত থেকে সরে আসে না। এমনই ঘটনা ঘটেছে ইংল্যান্ডের সাসেক্সে। সেখানে রয়েছে ম্যাগি নামের বছর পাঁচেকের একটি মিষ্টি সারমেয়। আজ শুনব তারই যন্ত্রণাদীর্ণ কাহিনী।
কাছের মানুষ, সাংবাদিকের পা জড়িয়ে বাড়ি ফেরার আকুতি এই সারমেয়র
আপনজন তো আর সকলে হয় না। শুধু সময়মতো আপনজনদের চিনে নিতে হয়। অবলা প্রাণীরা এই প্রিয়জনকে চিনে নিতে কোনওদিনই ভুল করে না। এমনই একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে এক সাংবাদিকের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে এক সারমেয় সামনের দুটি পা উঁচু করে মিনতি করছে ওই সাংবাদিককে। তাকে যেন সঙ্গে করে বাড়ি নিয়ে যাম ওই সাংবাদিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ভিডিও দেখে নেটিজেনদের চোখে জল।
ভালবাসার নজির, বধির সারমেয়কে সুন্দর পরিবার দিতে দত্তক নিলেন বধির যুবক
আজ এমারসনের কথা বলব। মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্রের ফ্লোরিডার রেসকিউ সেন্টারে এসে পড়ে কুচকুচে কালো রঙা এমারসন। গোলুমোলু এমারসন সবসময়ই দুচোখ ভরা বিষ্ময় আর এক অজানা ভয় নিয়ে সবকিছু দেখত। সঙ্গী কুকুররা ছোটাছুটি করলেও সে কিন্তু শান্তই থাকত। সাধারণত ল্যাব্রাডর এমনটা হয় না। পরে রেসকিউ সেন্টারের কর্মীরা বুঝতে পারলেন, কানেই শুনতে পায় না এমারসন।
গরু খেলছে ফুটবল, হেসে খুন নেটদুনিয়া
গরু, একটা সময় এই শব্দটা কানে এলেই মনে হত কেউ ঠাট্টা করছে। বন্ধুদের মধ্যে একটু সাদাসিধে কেউ থাকলেই তাকে আড়ালে অথবা সামনা সামনি ‘বলদ’ বলতে কেউ সময় নষ্ট করত না। কিছু না পারলেই ‘গরু কোথাকার’ বলে তিরস্কার সহ্য করেছেন এমন মানুষজন কম নেই। আর শৈশবে স্কুলে গরুর রচনা লেখার বিষয়টি তো মিথের পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই পর্যন্ত ঠিকই ছিল, এখন সেই গরুই কিনা প্রধান উপজীব্য। দুধ দেওয়ার বদলে গরু এখন ফুটবল খেলে বেড়াচ্ছে।
সন্তান স্নেহ, মা হারা বিড়াল ছানাদের লালন করতে ‘বাবা’ সাজল বছর ছয়েকের সারমেয়
সারমেয়র থেকে ভাল পোষ্য আর কিছু হয় না। যাঁরা সারমেয়প্রেমী তাঁরাই এই বিষয়ের সঙ্গে একমত হবেন। কিন্তু বিড়ালকে দেখলেই যে কুকুর তেড়ে যায় এসত্যও কারও অজানা নয়। বাড়ির মধ্যে যদি গুটলি পাকিয়ে বিড়ালকে খুনসুটি করতে দেখেছে তাহলে রাস্তার সারমেয়ও ঘেউ ঘেউ রবে বিরক্তি প্রকাশ করতে ছাড়ে না। সেখানে পোষ্য হলে তো কথাই নেই। কিন্তু এও সত্য ভাল বন্ধু, আশ্রয়দাতা দয়ালু প্রাণের অধিকারি সেই সারমেয়-ই। এজায়গা অন্য কেউ নিতে পারবে না। তাইতো অপছন্দের বিড়ালকেও যত্নে আশ্রয় দিয়ে মা হয়ে ওঠে পোষ্য সারমেয়।
টুইঙ্কল টুইঙ্কল লিটল স্টার- ছোটদের প্রিয় গান গাইছে সিল, কেন জানেন?
গ্রে সিল গাইছে গান,শুনলেই মনে হবে ছেলে ভোলানো ছড়া গাইছেন কেউ। একেবারেই না, সত্যি সত্যিই গান গাইছে গ্রে সিল। স্কটল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট অ্যান্ড্রিউ-এর গবেষক শিক্ষকদের এমনটাই দাবি। শিক্ষকরা বলছেন, দিব্যি গান গাইছে ধূসর সিল, গবেষণায় নাকি এই গান গাওয়ার প্রমাণ মিলেছে। গানই বা বলি কেন, মানুষের ভাষার সবকিছুই সুন্দরভাবে নকল করতে পারে এই প্রাণী। তাই তো গ্রে সিল গাইছে টুইঙ্কল টুইঙ্কল।
এই রেস্তরাঁয় একটা বার্গার কিনতেই পকেট থেকে খসে ৬৫ হাজার টাকা, কেন জানেন?
বার্গার তৈরির মাংস আসে নিউইয়র্ক থেকে।
চকলেট কিনতে ২৬ লক্ষ টাকা খরচ করলেন এই মহিলা, কেন জানেন?
চকলেট কিনতে কেনা পছন্দ করে, আর খেতে সেই প্রসঙ্গ এখন আলোচনার মধ্যে নাই বা থাকল। তবুও বলব চকলেট চকলেটই। তবে যত ধনী ব্যক্তিই হন না কেন, লাক লাক টাকার চকলেট আর কজন কেনেন। আপনি দেখেননি, মানে সেরকম ঘটনা ঘটেনি, এমন ভাবার কোনও কারণ নেই। সবকিছু উল্টে পাল্টে দিয়েই জামিরা হাজিয়েভা নামের এক মহিলা ২৬লক্ষ টাকার চকলেট কিনে ফেলেছেন।