Akshay Kumar

“বিরক্ত লাগছে লকডাউনের অর্থ বুঝছে না মানুষ, দয়া করে বাইরে বেরিয়ে বিপদ ডাকবেন না” __ভিডিওতে ক্ষোভ উগড়ে দিলেন অক্ষয় কুমার

করোনাভাইরাসে চোখে অন্ধকার দেখছে গোটা বিশ্ব। ভারতের অবস্থা ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। এই মুহূর্তে চিল করার মুডে নেই বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার। রবিবার জনতা কার্ফিউ ওঠার পরে কী করে সাধারণ মানুষ এভাবে রাস্তায় বেরিয়ে কাঁসর ঘণ্টা বাজালো। তানিয়ে ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন খিলাড়ি কুমার। কার্ফিউর দুদিন পরেও অনেকেই লকডাউনকে সিরিয়াসলি নিচ্ছেন না। লোকের যেভাবে রাস্তায় ঘুরছে যেন সবাই করোনাভাইরাস প্রুফ। তারা মারণ রোগের কবলে পড়েব না।

Rajinikanth

করোনাভাইরাসে লকডাউন দেশ, প্রোডাকশনকর্মীদের সাহায্যার্থে ৫০ লক্ষ টাকা অনুদান দিলেন সুপারস্টার রজনীকান্ত

করোনার ত্রাসে কাঁপছে দেশ। সংক্রমণ এড়াতে বন্ধ সবকিছুই। বাদ যায়নি সিনেমাপাড়াও। শুটিং বন্ধ হতেই প্রোডাকশন কর্মীদের অবস্থা সঙ্গীন হয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন দক্ষিণী সুপারস্টার রজনীকান্ত। ৩১ মার্চ পর্যন্ত বিভিন্ন সিনেমার শুটিং স্থগিত হয়ে গিয়েছে। নিত্যদিনের রোজগার বন্ধ হওয়ায় বেশ বিপাকে প্রোডাকশনের সাধারণ কর্মীরা। এই পরিস্থিতিতে সাধারণ প্রোডাকশন কর্মীদের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা অনুদান দিয়েছেন রজনীকান্ত।

Amitabh Bachchan

করোনাভাইরাস রুখতে গৃহবন্দি অমিতাভ বচ্চন, সেলফ কোয়ারেন্টাইডের ছাপ মারা হাত রাখলেন টুইটারে

মারণ ভাইরাস রোধে সচেতনতা বাড়াতে প্রথমে কবিতা লিখেছিলেন। টুইট বার্তায় ভক্তদের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন সে খবর। এবার কবিতা নয়ষ একেবারে স্ট্যাম্প বানিয়ে হাতে ছাপ দিয়ে সেলফ কোয়ারেন্টাইনের নিদর্শন রাখলেন বলিউড শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন। করোনাভাইরাসে কাঁপছে গোটা বিশ্ব। এই মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগের কাছে অসহায় মানুষ। মার্কিন মুলুক, সমগ্র ইউরোপ মহাদেশ, আফ্রিকা, মধ্য প্রাচ্য কেউই এখনও দিশা খুঁজে পায়নি। প্রতিনিয়ত বাড়ছে কোভিড-১৯ পজিটিভের সংখ্যা। ভারতে এই মুহূর্তে আক্রান্ত ১৫০ জন। যার মধ্যে ২০ জন আবার বিদেশি। কলকাতাতে মঙ্গলবার সন্ধ্যা নবান্নর এক আমলার পুত্রের শরীরে করোনাভাইরাসের জীবাণু মিলেছে।

Roxy

শুক্রবারেই তালা? অতীত হয়ে গেল সুভাষচন্দ্রের স্মৃতি বিজড়িত সিনেমা হল

শুক্রবার মানেই বক্সঅফিসে নতুন ছবি, সিনেমা পাড়ায় তোরজোর। হলের সামনেও দর্শকদের উঁকিঝুঁকি, কী পোস্টার পড়ল, কটার শো, এমনই কত কি। তবে রক্সির তাতে হেলদোল নেই। আজ থেকে আর খুলবে না ধর্মতলার শতাব্দী প্রাচীন সিনেমা হল রক্সি। আধুনিকতার গ্রাসে সিঙ্গল স্ক্রিন রক্সিও ইতিহাস হয়ে গেল। আজ শুক্রবার, একটা সময় নতুন ছবি দেখার জন্য কলেজের ছেলেমেয়েদের জটলা থাকত রক্সির সামনে।

Santu Mukherjee

৬৯-এই পূর্ণচ্ছেদ! না ফেরার দেশে বাংলা ছবির ‘রাজা’

সন্ধ্যা হয়েছে সবে। গৃহস্থবাড়ি থেকে ভেসে আসছে শাঁখের আওয়াজ। রায়গিন্নির অনেক দিন পর এই অসময়ে চোখে জল এল। বেশ ছিল দিনগুলো। বাইরে অন্ধকার নামতেই সাত তাড়াতাড়ি রান্না সেরে নিয়ে টিভির সামনে চলে আসা। এখনকার মতো তো এতগুলো টিভি চ্যানেলের হুড়োহুড়ি ছিল না। তখন একমাত্র শিবরাত্রির সলতে ডিডি বাংলা। আর আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু জন্মভূমি ধারাবাহিক। আকর্ষণীয় চরিত্র অবশ্যই জমিদার রতিকান্ত চৌধুরি। সেই সময় সবে বড়পর্দা ছেড়ে ছোটপর্দায় প্রবেশ করছেন অভিনেতা সন্তু মুখোপাধ্যায়। আজ কত ধারাবাহিক, কত নাম, কিন্তু জন্মভূমি আর দ্বিতীয়টা হল না। রতিকান্ত থেকে গেলেন বাঙালি দর্শকের মনে।

James Bond

করোনাভাইরাসের গেরোয় ‘নট টাইম টু ডাই’, এখনই মুক্তি পাচ্ছে না জেমস বন্ডের ছবি

জেমস বন্ডের নতুন সিনেমা আসছে, এই খবর শুনলে আনন্দ হওয়াটাই স্বাভাবিক। তবে চারিদিকে এত বিপর্যয়ে সেই আনন্দ তেমন ছুঁতে পারছে না। এর মধ্যেই খবর পাওয়া গেল করোনাভাইরাসের দাপটে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা ‘নট টাইম টু ডাই’ আপাতত ক্যানবন্দি হয়ে ঠান্ডা ঘরে চলে যাচ্ছে। আগামী নভেম্বরের আগে মু্ক্তির সম্ভাবনা

TAPAS PAL

স্মৃতিটুকু থাক…

মন খারাপের কোনও নির্দিষ্ট দিন হয় না, মুহূর্ত হয়। কখন সে হানা দেবে আগের থেকে বোঝা বড় মুশকিল। হাসিখুশি দিলদরিয়া সাহেবের এমন চলে যাওয়া মেনে নিতে পারছেন না কেউই। যাঁরা ‘চন্দননগরের মাল’ বলে তাঁকে নিয়ত উপহাস করেছেন, কোথাও গিয়ে তাঁদেরও আজ কষ্ট হচ্ছে। তাপস পাল শহুরে যুবকের নয়, বাংলার হিরো। একটা মাত্র দুর্বাক্য কেদার চাটুজ্জের প্রতি বাঙালির চোরা টানকে ঘৃণায় পরিণত করেছিল। কতটা পরিশিলীত অভিনয় তানিয়ে আলোচনা প্রায় বন্ধ। সবাই তখন তাঁর মণ্ডুপাত করে চলেছেন। আসলে আবেগ তো বাঙালির সম্বল, সেখানে পড়েছে খোঁচা। মধ্যবিত্তের ভীরু প্রেমের নায়ক কিনা অশালীন হুমকি দিচ্ছেন।

Tapas Pal

মধ্যবিত্ত বাঙালির ভীরু প্রেমের নায়ক, জীবননাট্যের শেষ অংকে মহুয়ার দেশে তাপস পাল

১৯৫৮-র ২৯ সেপ্টেম্বর যে যাত্রা শুরু হয়েছিল আজ অর্থাৎ ২০২০-র ১৮ ফেব্রুয়ারি ভোট তিনটে বেজে ৩৫ মিনিটে তার যবনিকা পড়ল। ভরা বসন্তে চলে গেলেন আটের দশকের বাঙালি মধ্যবিত্তের ভিরু প্রেমের নায়ক তাপস পাল। ভিরু প্রেমই তো বলতে হবে, এমন সাদামাটা চেহারা, ঠোঁটের উপরে সদ্য গজানো গোঁফ নিয়ে আর কেই বা সদর্পে প্রেম করতে পেরেছে। সেই সময়কার হার্টথ্রব নায়িকা মহুয়ার বিপরীতে নায়ক হয়েছেন। যে মহুয়ার এক চাহনিতেই বাংলার তরুণ সমাজ প্রেমের নতুন ভাষা পড়তে শিখেছিল। মাসল নেই, নেই মাচো চেহারা। না ছিল ফিল্মি ব্যাকগ্রাউন্ড। তারপরেও চন্দননগরের নিপাট ভালমানুষ চেহারার তাপস পাল কিন্তু কলকাতার একসে বরকর এক যুবকদের হারিয়ে অডিশনেই তরুণ মজুমদারের মন জিতে নিলেন।