শরৎ এলেই কানে আসে ঢাকের বাদ্যি৷ দুর্গা মায়ের (Durga Puja ) আগমনী ডাক। ধর্মতত্ত্বের আঙিনা ছাড়িয়ে সেই কতকাল আগেই বঙ্গজীবনের সংস্কৃতির অঙ্গ হয়ে উঠেছে এই দুর্গাপুজো।
ক্যাটাগরি সাহিত্য
Literature broadly is any collection of written work, but it is also used more narrowly for writings specifically considered to be an art form, especially prose fiction, drama, and poetry.[2] In recent centuries, the definition has expanded to include oral literature, much of which has been transcribed.[3] Literature is a method of recording, preserving, and transmitting knowledge and entertainment, and can also have a social, psychological, spiritual, or political role.
কবিতার খাতা
আড়ালের এক মস্ত সুযোগ,
দূরের জিনিস ঠাহর হয় না নাগাল না পেলে
Durga Puja: সেকাল বনাম একাল-বঙ্গদেশে দুর্গাপুজোর সাতকাহন
যুগ যুগ ধরে বাঙালি মেতে ওঠে তার প্রাণের উৎসব দুর্গাপুজোয় (Durga Puja)৷ যুগের পরিবর্তন, সময়ের অভাবে পুজোর অনেক বিধি নিয়মে বদল এসেছে।
Everest Base Camp: সাগরমাথার পাদদেশে
সালটা ২০১৩, চলেছি এভারেস্ট বেস ক্যাম্প (Everest Base Camp) ট্রেকে৷ হাওড়া স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু, রওনা দিলাম মিথিলা এক্সপ্রেসে৷ বিকেল ৩টে বেজে ৪৫-এ ছাড়ল ট্রেন৷ গন্তব্য তো আপনাদের জানা৷
কালান্তরের পটভূমি
আলো আঁধারিতে ছেয়ে আছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বিশাল হলঘর৷ ঘরের একেবারে মাঝখানে রাখা বড় গোল টেবিল ঘিরে বসে আছেন আটজন। প্রত্যেকেই বয়েসের ভারে ন্যুব্জ। তারমধ্যে একজন আপাদমস্তক চাদরে ঢেকে বসে আছেন। দ্বিতীয় জনের উন্মুক্ত দেহে শুধুই উত্তরীয় সম্বল। তৃতীয় জনের পরণে সাফারি স্যুট। চতুর্থ জন পরে আছেন দক্ষিণ ভারতীয় ধাঁচে সাদা লুঙ্গি, ফতুয়া৷ বাম কাঁধে শোভা পাচ্ছে উত্তরীয়৷ মৃদু আলোয় যেখানে সবাই ঠিকভাবে দৃশ্যমান নন, সেখানেই কিনা কালো চশমায় চোখ ঢেকেছেন পঞ্চম জন৷ পরণে ফুলহাতা কালো শার্টের সঙ্গে চাপা ট্রাউজারে অদ্ভুত লাগছে তাঁকে।
লাঞ্ছিত “অরণ্যের অধিকার”, লালগড়ের পথে মহাশ্বেতা
“বন্দুক আর বুলেট, সেপাই দলে দলে, অন্য দিকে বিরশা জাগেন জঙ্গলে জঙ্গলে৷” জঙ্গলমহলে মহাশ্বেতা দেবী প্রসঙ্গে আলোচনার শুরুতে কবীর সুমনের গানের এই লাইনটি মনে পড়ে গেল।
Durgapur: দুর্গাপুরের ইতিকথা
ইশকুলে ভুগোল পরীক্ষায় একটা প্রশ্নের উত্তর প্রায়শই দিতে হত। “পশ্চিমবঙ্গের রাঢ় অঞ্চল কোনটি?” উত্তরটা অবধারিত ভাবেই দুর্গাপুর (Durgapur)।
এলেম কোথায় বেশ, ড্যাঞ্চি বাবুর দেশ
“টিলা টিলা শিমুলতলায় ভিলা ভিলা বাড়ি…” কথাটা কতোই শোনা। সেই শিমুলতলাকে নিজের চোখে দেখতে, বাঙালির পশ্চিম তথা “ড্যাঞ্চি বাবুর দেশ” নিজের চোখে দেখতে আজ সকালেই পৌঁছালাম বিহারের সিমলা তথা শিমুলতলায়।
ঋতুর বিপরীতে
তৃণাঞ্জয় ভট্টাচাৰ্য্য সাদার্ন অ্যাভিনিউ রাস্তাটা বরাবর ভীষণ প্রিয় কাবেরীর| এমনি দিনের থেকে মেঘলা দিনে এই রাস্তার রূপটা যেন আলাদাই হয়ে ওঠে কিছুটা| অনেকটা দার্জিলিঙের ঘুমের মতো| এমনি দিনে সাধারণ একটা পাহাড়ি স্টেশন| কিন্তু মেঘলা দিনে যেন মেঘের বাড়ি হয়ে যায় পাহাড় কন্যা ঘুম| আদরের সাদার্ন অ্যাভিনিউ যেন ঠিক তেমন| একদম বালিশ ভেজা কান্নার মতো| চিৎকার […]
শান্তির সংঘারামে
সলতে পাকানোর পর্বটা শুরু হয়েছিল অন্তত বছর ২০ আগে। শঙ্কু মহারাজের “লাদাখের পথে” পড়ার সঙ্গে সঙ্গেই শুরু হয়ে যায় মানস ভ্ৰমণ। সাধারণ মধ্যবিত্ত পরিবারে সাধ আর সাধ্যের মধ্যে সময়ের ফারাক থেকেই যায়। আমাদেরও তাই হল। ২০০০ সালে দেখা স্বপ্নের পূর্ণতাপ্রাপ্তি ঘটল ২০১৯-এ এসে৷