“যাঃ! কি যে করো না তুমি,” বলেই লজ্জায় রাঙা সালমা ফিরদৌসের থেকে আর একটু দূরে সরে গেল। তখনও ফিরদৌসের হাতে সালমার ওড়নার একপ্রান্ত ধরা আছে।
লেখক: bongmag
Kashmir: কাশ্মীর! এক বিভাজিত আখ্যান (তৃতীয় পর্ব)
একটা দুটো উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা বুঝতে সুবিধে হবে। কাশ্মীরে (Kashmir) বুরহান ওয়ানি যতটা সমর্থন পেয়েছিল,
অন্য ‘বিন্যাস’-এর লেখক বুদ্ধদেব গুহ
ইমানুল হক ‘বিন্যাস’ আপনার শ্রেষ্ঠ লেখা। বাংলা সাহিত্যের ২০টি উপন্যাসের একটা। “– তুমি বলছ! সবাই ‘মাধুকরী’, ‘একটু উষ্ণতার জন্য’ ‘কোয়েলের কাছে’-র কথা বলে৷” ওগুলো ভাল, খুবই ভাল। কিন্তু আপনার ‘বিন্যাস’, সমরেশ বসুর ‘উত্তরঙ্গ’ বাংলা সাহিত্যের বিরল উপন্যাস। সে তো সবাই সমরেশ বসু নিয়ে আলোচনা হলেই ‘প্রজাপতি’, ‘বিবর’, ‘দেখি নাই ফিরে’, ‘অমৃতকুম্ভের সন্ধানে’–এই সব বলে। ‘উত্তরঙ্গ’ […]
Kazi Nazrul Islam: ‘শত কবিতায় নজরুল’, বিদ্রোহী কবিকে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের শ্রদ্ধার্ঘ্য
এই অস্থির সময়ে আমাদের মনে আশার আলো জাগায় সেই একমেবদ্বিতীয়ম কাজী নজরুল ইসলাম (Kazi Nazrul Islam) ও তাঁর প্রতিবাদী চেতনা৷
Kashmir: কাশ্মীর! এক বিভাজিত আখ্যান (দ্বিতীয় পর্ব)
“আচ্ছা বাইরে সবাই কি বলছে কাশ্মীর (Kashmir) নিয়ে? কেউ আমাদের কথা ভাবছে?” প্রথম বিড়ম্বনায় ফেলল বন্ধুর ১৫ বছর বয়সী তুতো ভাই। কীভাবে বলি কি বলছে বাইরের সবাই! কীভাবে বলি কিছু মানুষ ৫ অগাস্ট কতোটা পৈশাচিক উন্মাদনায় মেতে উঠেছিল।
ঘুঙরু বাঈ
ও দেবেশ’দা কিছু শুনতে পাচ্ছেন? ভয়ার্ত কণ্ঠে বলে উঠল রমেন। দেবেশ একটু কান খাড়া করে শব্দটা শোনার চেষ্টা করে। ঠিক তো, কম্বলের মধ্যে থেকেও স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে। কেউ যেন নাচের তালে তালে ঘুঙুর পরা পা ফেলছে। দেবেশ বিছানা ছেড়ে উঠে মোমবাতিটা জ্বালায়। ব্যাস সব চুপচাপ কোনও শব্দ নেই।
Kashmir: কাশ্মীর! এক বিভাজিত আখ্যান (প্রথম পর্ব)
কাশ্মীর! (Kashmir) প্লেনের চাকা রানওয়ে ছুঁয়েছে, পাইলট তাঁর স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই মিনিট তিনেক পরে সহযাত্রীদের শ্রীনগরে স্বাগত জানালেন। চিরাচরিত ঘোষণাতে কর্ণপাত না করে সবাই সিটবেল্ট খুলে জিনিসপত্র গুছিয়ে নিতে ব্যস্ত।
নর রাক্ষস
ভানু মাটির বারান্দায় পা ছড়িয়ে বসে ছিল। তার মা এক বাটি মুড়ি সামনে রেখে বলল খেয়ে নে, আমি নাইতে যাচ্ছি। ভানু বাটিটা তুলে নেয় হাতে। একমুঠো মুড়ি মুখে তোলে। ছ্যা ছ্যা এসব খাওয়া যায়? বলেই থুঃ থুঃ করে মুখ থেকে ফেলে দেয় মুড়ি গুলো। হঠাৎ ভানুর চোখ পড়ে বারান্দার কোণে ঝুলিয়ে রাখা খাঁচাটার দিকে।
স্রোতের গন্ধ
মনসুর প্রতিদিনের মত আজও দুপুর থেকে ছিপটা ফেলে বসে আছে। আসার পর একটা ছোট সাইজের মহাশোল উঠেছিল। তারপর সব চুপচাপ। সূর্যের আলো আবছা হয়ে এসেছে। এক্ষুনি ঝুপ করে অন্ধকার নেমে পড়বে।
Sandeswartala: ভাগীরথীর জল থেকে মন্দির, বর্ণময় ইতিহাসের আবর্তে ষণ্ডেশ্বরতলা
কালের নিয়মে প্রাচীনত্বের ধুলো পড়লেও সেসবের আদি অকৃত্রিম ভাব এতটুকুও নষ্ট হয়নি। তবে সংরক্ষণের সময় কিন্ত চলে যাচ্ছে। এমন আদরণীয় ইতিহাসের অংশ হল হুগলির ষণ্ডেশ্বরতলা (Sandeswartala)।