জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও বেলা পড়তেই রোদ্দুরটা মিঠে লাগতে শুরু করেছে। আর হাতে গোনা কয়েকটা দিন মাত্র বাকি তারপরেই ২৫ ডিসেম্বর। ক্রিসমাসের ছুটিতে টুকটাক খাওয়াদাওয়া তো চলবে। উইকএন্ডে বন্ধুদের বাড়িতে ডেকে আড্ডা জমাতে পারেন। বাজার চলতি কেক পেস্ট্রির ফাঁকে যদি বন্ধুদের চমকে দিতে চান তাহলে চায়ের সঙ্গে টা হিসেবে রাখতে পারেন মুচমুচে চিকেন ফ্রাই। দেখবেন ক্রিসমাসের সেরা উপহার আপনিই পাচ্ছেন। চলুন বাড়িতে চিকেন ফ্রাই বানাতে ঠিক কী কী লাগবে একবার দেখে নিই।
ক্যাটাগরি খাবারের ঠিকানা
Generally about various dishes of food recipe sometimes about new restaurant opening story, sometimes suggestions about good foods
হাতের মুঠোয় রেসিপি, বাড়িতেই বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু চকলেট পুডিং
শ্রীনিকেতনে চলছে রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উপলক্ষে রথীন্দ্রমেলা। সেই মেলাতেই হরেকরকম খাবার দেখে সুমিত্র গার্লফ্রেন্ডকে ফোন করে বলেই ফেলল মনের ইচ্ছের কথা। চকলেট পুডিং খেতে চায়। শেষপাতে মিষ্টি নাহলে তার চলেই না। কিন্তু মা ব্যস্ত সমাজসেবিকা। টুক করে পায়েস বানিয়ে ফেললেও চকলেট পুডিং বানিয়ে দেওয়ার মতো সময় তাঁর হাতে নেই। এদিকে শীত তো লোভনীয় খাবারের সময়। আর এখন খাবে না তো সে কবে খাবে। ঠাকুমা বলত, এই বয়সে লোহা খেলে হজম হয়ে যায়। আহা আজ যদি ঠাকুমা থাকত। দূর, ঠাকুমা আর কীকরে থাকবে। সেতো কবে চলে গেছে। ছেলেবেলা ঠাকুমাকে খুঁজলেই বাবা ছাদে নিয়ে গিয়ে তারা দেখাতো। বলত, ঠাকুমা সেখানে থাকে। কী বোকাটাই না ছিল সুমিত্র।
শীতের বিকেলে সান্ধ্য আড্ডায় থাক সুস্বাদু রসমালাই, কী করে বানাবেন?
গুজব শোনা যায়, দোকানে এখন নাকি গরুর দুধের বদলে সয়াবিন দুধ ব্যবহার হচ্ছে। তাই মিষ্টি খেতে গেল অথেন্টিক স্বাদের সঙ্গে সমঝোতা করতে হচ্ছে। হেঁশেলে গেট টুগেদারে যখন বিরিয়ানি হাড়ি চড়ে। তখন মিষ্টিটাই বা কেন বাদ যায়। রবিবার মেয়েবেলার তিন বন্ধুকে খেতে ডেকেছেন। সেই কলেজ কেটে সিনেমা দেখতে যাওয়ার দিনগুলোতে যেমন রসমালাইয়ের বাটি চেটেপুটে সাফ করতেন। একবার ভাবুন তো। তেমন আর একবার হলে মন্দ কি। মুটিয়ে যাচ্ছি, এমন কথা না হয় একদিনের জন্য তোলা থাক। বাড়িতেই তৈরি করে ফেলুন সুস্বাদু রসমালাই। শেষপাতে এমন ডেজার্ট পেলে ঘুমিয়ে থাকা শৈশব ফের ভালবাসায় টইটম্বুর হয়ে উঠবে।
এই ক্রিসমাসে প্রিয়জনকে এগলেস ভ্যানিলা কেক খাওয়াতে চান? রইল রেসিপি
সাতসকালে পায়ের দিকের জানলাটা খুলতেই উত্তুরে হাওয়া ঝাঁপিয়ে ঘরে ঢুকে পড়ল। হাইনেক গেঞ্জি ফুরে রণিতের হৃৎপিণ্ডে গিয়ে যেন সুরসুরি দিচ্ছে শীত। ঠান্ডা লাগানোর ভয়ে তাড়াতাড়ি কম্বলটা টেনে নেয় সে। একটা আদুরে বিড়ালের মতো আয়েশি রোদ্দুর মেঝেতে খেলে বেড়াচ্ছে। ছুটির দিনের সকালটা ভাল হয়ে গেল। মাত্র কয়েকদিনের ব্যবধানে ক্রিসমাস, সেই আমেজ জানান দিচ্ছে বাইরের পরিবেশ| বছরের এই সময় মানুষের মধ্যে কেক খাওয়ার ইচ্ছাটা একটু বেড়েই যায়| রণিতেরও বেড়েছে। বন্ধুদের কাছে গুড শেফের খ্যাতিটা কেমন যেন বাহবা পেতে চাইছে। তাছাড়া শীতের সন্ধ্যায় বা সকালে এক টুকরো কেকের সঙ্গে কফি না হলে শীতকালের বাকি মজাই মাটি| আর সঙ্গে যদি নিজের হাতে তৈরি কেক হয় তাহলে তো কথাই নেই।
জিভে জল আনা পদ, লোটে মাছের ঝুরো
বর্ষা আসতেই ফের বাঙাল ঘটির দ্বন্দ্ব মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। একদিকে রুপোলি ইলিশ অন্যদিকে চিংড়ি। এর মাঝে পড়ে সাধের লইট্যা যেন পাত্তাই পাচ্ছে না। কিন্তু লোটের সাধতো আর ইলিশে নেই বাই, চিংড়ি তো কোন ছাড়। ফ্রাই হোক বা তেলঝাল লোটে হচ্ছে মধ্যাহ্ন ভোজের অনন্য পদ। যদি ঝুরো থাকে মেনুতে তাহলে তো জিভটা উসখুস করবে। কীভাবে বানােতে হয় লোটের ঝুরো একবার দেখে নিন।
রবিবারের মিষ্টিমুখ, জর্দা পোলাও
জর্দা পোলাও, আজকের দিনে এই মিষ্টান্নের চল প্রায় উঠেই গিয়েছে। আগে বিয়েবাড়ির আমন্ত্রণ পেলেই জর্দা পোলাওয়ের গন্ধ মনকে ভরিয়ে দিত। এখন তো এই পদটি আর বিয়েবাড়িতে সেভাবে দেখাই যায় না। তবে তাতে কি, এখন সময়সুযোগ মতোনিজেই বানিয়ে নিয়ে রসনা তৃপ্তি করতে পারবেন। কীভাবে তৈরি হয় জর্দা পোলাও একবার দেখে নিই।
উইকএন্ডে-র ডিনারে স্পেশ্যাল রেসিপি, পেয়াঁজের চিকেন চাঁপ
চিকেন চাঁপ নামটা কানে এলেই জিভের উপরে জল চলে এল, ঘ্রাণশক্তিও কেমন যেন বিহ্বল হয়ে গেল। ওই গন্ধটা যে পেতেই হচ্ছে, শাহি গন্ধ ছাড়া কী মোগলাই খানা হতে পারে। তবে সবসময় নামি রেস্তরাঁতে গিয়ে চিকেন চাঁপ খাবেন তাতো হয় না। মাঝে মাঝে তো নিজের ডাইনিংস্পেসে ছড়িয়ে পড়ুক চাঁপের গন্ধ, মনতো এমনটাও চাইতে পারে। রবিবারের ডিনার জমিয়ে দিতে চাইলে এইবেলা কিচেনে ঢুকে পড়ুন।
বিকেলের জলখাবারে প্লেটে থাকুক ফ্রেঞ্জ এগ চিজ স্যান্ডউইচ
ফ্রেঞ্চ এগ চিজ স্যান্ডউইচ। বিকেলের জলখাবারে এই পদ রাখলে পেটটা অনেকক্ষণই ভরা থাকবে। একই সঙ্গে স্বাদে ও খাদ্যমূল্য অতুলনীয় এই ফ্রেঞ্চ এগ চিজ স্যান্ডউইচ। দুপুরের লাঞ্চটা যদি যেমন তেমন করে সেরে ফেলেন তাহলে বিকেলে অবশ্যই ফ্রেঞ্চ এগ চিজ স্যান্ডউইচ খান। খিদেটা আর জ্বালাবে না। ক্লান্তি কাটিয়ে সুন্দরভাবে সন্ধ্যার শুরু হবে।
ছুটির সন্ধ্যায় বাড়িতেই বানিয়ে নিন চিকেন মালাই কাবাব
গ্রে সিল গাইছে গান,শুনলেই মনে হবে ছেলে ভোলানো ছড়া গাইছেন কেউ। একেবারেই না, সত্যি সত্যিই গান গাইছে গ্রে সিল। স্কটল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ সেন্ট অ্যান্ড্রিউ-এর গবেষক শিক্ষকদের এমনটাই দাবি। শিক্ষকরা বলছেন, দিব্যি গান গাইছে ধূসর সিল, গবেষণায় নাকি এই গান গাওয়ার প্রমাণ মিলেছে। গানই বা বলি কেন, মানুষের ভাষার সবকিছুই সুন্দরভাবে নকল করতে পারে এই প্রাণী। তাই তো গ্রে সিল গাইছে টুইঙ্কল টুইঙ্কল।
এই রেস্তরাঁয় একটা বার্গার কিনতেই পকেট থেকে খসে ৬৫ হাজার টাকা, কেন জানেন?
বার্গার তৈরির মাংস আসে নিউইয়র্ক থেকে।