“টিলা টিলা শিমুলতলায় ভিলা ভিলা বাড়ি…” কথাটা কতোই শোনা। সেই শিমুলতলাকে নিজের চোখে দেখতে, বাঙালির পশ্চিম তথা “ড্যাঞ্চি বাবুর দেশ” নিজের চোখে দেখতে আজ সকালেই পৌঁছালাম বিহারের সিমলা তথা শিমুলতলায়।
ক্যাটাগরি ভ্রমণ
Sandeswartala: ভাগীরথীর জল থেকে মন্দির, বর্ণময় ইতিহাসের আবর্তে ষণ্ডেশ্বরতলা
কালের নিয়মে প্রাচীনত্বের ধুলো পড়লেও সেসবের আদি অকৃত্রিম ভাব এতটুকুও নষ্ট হয়নি। তবে সংরক্ষণের সময় কিন্ত চলে যাচ্ছে। এমন আদরণীয় ইতিহাসের অংশ হল হুগলির ষণ্ডেশ্বরতলা (Sandeswartala)।
Tribeni Jafar Khan Ghazi Mosque: ত্রিবেণী ও শতাব্দী প্রাচীন জাফর খাঁ গাজির মসজিদ
Tribeni Jafar Khan Ghazi Mosque: ত্রিবেণীর (Tribeni) জীবন তরঙ্গ বড়ই বিচিত্র। কান পাতলে সেই সুখ দুঃখের অংশীদার আপনিও হতে পারেন। জাফর খাঁ গাজির মসজিদকে পাশে রেখে (Zafar Khan Ghazi Mosque) দিনভর তার জলে দার টেনে ভেসে বেড়ায় ডিঙি নৌকো, যাত্রী পারাপারের লঞ্চ।
Saptagram Port: অতীতের সপ্তগ্রাম ও সৈয়দ জামালুদ্দিন মসজিদ
ইরান আরব তুর্কিস্তান থেকে তখন বণিকরা এই নদীপথ ধরেই সপ্তগ্রাম (Saptagram Port) বন্দরে বাণিজ্য করতে আসছে। ততদিনে বঙ্গদেশের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে সপ্তগ্রাম (Saptagram Port) বিশেষ জায়গা করে নিয়েছে।
Haji Muhammad Mohsin: দানবীর হাজি মহম্মদ মহসীন ও ইমামবাড়া
এত অল্প কথায় কখনও হাসি মহম্মদ মহসীন (Haji Muhammad Mohsin) ইস্পাহানিকে বাঁধা সম্ভব নয়। তাঁর কর্মকাণ্ডের ব্যাপ্তি অনেক। এখানে তাঁর দু একটা গুণ আলোচনা হল মাত্র।
Susanna anna maria varkark: চুঁচুড়ার ওলন্দাজ ইতিহাসের স্মারক সুস্যানা আন্না মারিয়ার ভারকার্কের সমাধি
সপ্তদশ শতাব্দীর ওলন্দাজ মহিলা সুস্যানা অ্যান্না মারিয়া ভারকার্কের (Susanna anna maria varkark) স্মৃতি সৌধ। হুগলি জেলার সমৃদ্ধ ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় দখল করে আছেন এই সুস্যানা আন্না মারিয়া।
Hanseswari Temple: ইতিকথায় হংসেশ্বরী মন্দির ও রাজা নৃসিংহদেব
হুগলি জেলার বাঁশবেড়িয়াতে রয়েছে ১৩টি চূড়া বিশিষ্ট হংসেশ্বরী মন্দির(Hanseswari Temple)। রাজা রামেশ্বর দত্ত রায়ের উত্তর পুরুষ তথা প্রপৌত্র নৃসিংহদেব (Nrisingha Deb Roy) এই হংসেশ্বরী মন্দির নির্মাণ শুরু করিয়েছিলেন। তবে তাঁর জীবদ্দশায় মন্দির সম্পূর্ণ হয়নি। নৃসিংহদেবের প্রয়াণের পর তাঁর ছোটরানি শংকরী হংসেশ্বরী মন্দিরের(Hanseswari Temple)নির্মাণ সম্পূর্ণ করান।
Bansberia: চলুন যাই দেখে আসি, বাঁশবেড়িয়ার ৩৪১ বছরের অনন্ত বাসুদেব মন্দির
হুগলী জেলাজুড়ে প্রাচীন বাংলার ইতিহাস ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তৎকালীন সপ্তগ্রামের একটি হল বংশবাটী বা আজকের বাঁশবেড়িয়া (Bansberia)। এখানেই রয়েছে পোড়া মাটির টেরাকোটা কাজের অনন্ত বাসুদেবের মন্দির (Ananta Basudeba Temple ) ।