গরু, একটা সময় এই শব্দটা কানে এলেই মনে হত কেউ ঠাট্টা করছে। বন্ধুদের মধ্যে একটু সাদাসিধে কেউ থাকলেই তাকে আড়ালে অথবা সামনা সামনি ‘বলদ’ বলতে কেউ সময় নষ্ট করত না। কিছু না পারলেই ‘গরু কোথাকার’ বলে তিরস্কার সহ্য করেছেন এমন মানুষজন কম নেই। আর শৈশবে স্কুলে গরুর রচনা লেখার বিষয়টি তো মিথের পর্যায়ে পৌঁছেছে। এই পর্যন্ত ঠিকই ছিল, এখন সেই গরুই কিনা প্রধান উপজীব্য। দুধ দেওয়ার বদলে গরু এখন ফুটবল খেলে বেড়াচ্ছে।