গতকাল মাকে নিয়ে কোয়েস্ট মল ঘুরে এল রোহিনী। ফুডকোর্টে কেফসিতে সারল খাওয়াদাওয়া। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই খেয়ে তিন্নি তো মহাখুশি। তারপর থেকে মা রোহিনীকে বলছে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের রেসিপিটা দিতে। মেয়েটা তো কিছুই খেতে রাজি হয় না। বাড়িতেই যদি ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বানিয়ে দেওয়া যায় তাহলে অন্তত খুশি মনে মুখে খাবার তুলবে। রোহিনী তো স্মার্ট ফোনে ভাল করে ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের রেসিপি ঝালিয়ে নিয়েছে। শনিবার বিকেলে বানিয়ে মা ও তিন্নিকে চমকে দিতে চায়। তখন মা-ও শিখে নিতে পারবে নাতনিকে কি করে ফ্রেঞ্চ ফ্রাই বাড়িতেই বানিয়ে দেওয়া যায়। আসুন এই সুযোগে আমরাও জেনে নিই ক্রিস্পি ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ের প্রণালী।