Kash Flower

কাশের বনে লাগল দোলা, উমা আসে বাপের বাড়ি…

সুহিতা অফিস থেকে ফেরার পথেই সেই ফোনটা পেয়েছিল। প্রতিবার পুজো এলে এই ফোনের অপেক্ষাটা সে করে, এবারও তার ব্যাতিক্রম হয়নি। তাইতো আজ তাড়াতাড়ি বেরিয়েছে, মণি স্কয়্যার মলের সামনে শাশ্বত তার অপেক্ষায় আছে। তারপর দুজনে মিলে একটু খাওয়াদাওয়া আর কেনাকাটা। মধ্যবিত্ত মানসিকতাকে লালন করে চলা সুহিতা আজ শপিংমল থেকেই জামাকাপড় কিনবে, এই বিলাসিতা তার ভালবাসা, অহঙ্কার নয়। ওই তো শাশ্বত, বাস থেকে নেমে তড়িৎ গতিতে এগিয়ে যায় সে। একবছরে তেমন বদল না হলেও বেশ স্বাস্থ্য হয়েছে ছেলেটার, নিজে যে মুটিয়ে যায়নি তা নয়। তবে শরীরচর্চার মধ্যে থাকায় ততটা বোঝা যায় না। আজই তো বাসে এল, নাহলে অফিস থেকে ফেরার সময় সল্টলেক থেকে হেঁটে ফুলবাগান চলে আসে।

SALAD

পুজোতে ফিট থাকতে চাইলে আজ থেকেই পাতে থাকুক টক দই

পুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে, এদিকে শপিং-এ গিয়ে দেদার খাওয়াদাওয়া করে ভালোই ওয়েট পুট অন করেছেন। কিন্তু পুট অন করলেই তো আর হবে না, তা কমানোর চেষ্টাও করতে হবে। নাহলে তো পুজোর স্টাইল স্টেটমেন্ট সাজগোজ ফ্যাশন সবটাই মাঠে মারা যাবে। তবে তাই বলে কী খাবেন না মনের মতো চিকেন চাঁপ, মটন কষা, ইলেশের তেল ঝাল। না না এর বেশি আর মনে করাতে চাই না। মনোকষ্টে চোখে জল চলে আসবে। তার থেকে এই ভাল, খাবার খান আবার মেনটেনও করুন। তাতে পেটে খেলে পিঠে ঠিক সহ্য হয়ে যাবে। মেদ জমিয়ে বোঝা বাড়াবে না আশাকরি।